সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

করোনার দূর্গা

আজকে বিজয়া দশমী।  আর কিছুক্ষন বাদেই আমাদের  ঠাকুর বিসর্জন হবে।  অথচ আমার মধ্যে কোনো উত্তেজনা নেই।  এ বড় অদ্ভুত এক পুজো দেখলাম। করোনা পরবর্তী জগৎ কেমন হবে জানা নেই, তবে অনেক কিছুই উল্টে পাল্টে যাবে বলেই আমার বিশ্বাস।  'কেবল' টিভি আসার পর যেমন জীবন বদলে গেলো সবার। এখনকার নিরিখে কি সামান্য এক ব্যাপার, অথচ আমাদের মধ্যে উত্তেজনা প্রবল।  ইস্কুলের ক্লাসে বসে আমরা একে অপরকে টেক্কা দিয়ে গুল মারতাম।  কোন্নগর এ কেবল আসেনি, কিন্তু গয়া তে আমার মামার বাড়িতে কেবল টিভি। সেখানে নাকি মাঝে মধ্যেই মাইকেল জ্যাকসনের নাচ দেখা যায়।  আমিও নাকি মামার বাড়ি গেলেই সারাদিন খালি জ্যাকসনের নাচ দেখি।   এবার পুজোটা অনেকটাই ম্রিয়মান। লোকের কাছে টাকা নেই, রোগাক্রান্ত হবার ভয়। অথচ কোথায় যেন বাঙালি বেশ অকুতোভয়।  সেটা পরিণতি অনুধাবন করার ক্ষমতা নেই বলে, নাকি বাঙালি অদৃষ্টবাদী সেটা বিশেষ বোঝা যায় না।  এমন হতে পারে, এখানে বোধয় করোনা সত্যি তেমন একটা কিছু ক...

এইবারের ফিজিক্স নোবেল

এইবারের ফিজিক্স এ নোবেল আমাকে মনে মনে খুশি করেছে।  ফিজিক্স এর কিছুই বুঝি না, তবে এখন বিজ্ঞানভিত্তিক অনেক ভালো ভালো ডকুমেন্টারী বানানো হয় ইউটুবে বা  অন্যান্য মাধ্যমে।  সেগুলো দেখে মহাকাশ সম্বন্ধে অনেক কিছুই জানা যায়।  আন্দ্রেয়া গেজ তো রীতিমত  মহাকাশের সব ডকুমেন্টারিগুলোতে নিয়মিত দেখা দেন।  রেইনহার্ড গেনজিল কে বোধয় দেখিনি এখনো, উনি  জার্মান , খুব বেশি ইংরেজি ডকুমেন্টারিতে আসেন না মনে হয়।  তবে উনি বোধ হয় আন্দ্রেয়ার সহকর্মী, একই বিষয়ে তারা নোবেল পুরস্কারটি ভাগ করে নিয়েছেন।  আমাদের গ্যালাক্সির মাঝখানে যে এক অতিকায় কৃষ্ণগহ্বর আছে, এটাই ওনারা আবিষ্কার করেছেন।   রজার পেনরোস সম্বন্ধে আমার পড়াশোনাটা প্রায় নেই বললেই চলে।  উনি এবারের নোবেলের অর্ধেকটা একাই নিয়েছেন।  আসলে ওনার কাজটা পুরোপুরি অঙ্কভিত্তিক, সেটা বোধয় মহাকাশ ডকুমেন্টারিগুলোতে দেখানো মুশকিল। বরঞ্চ এইটা বলা যায় যে, ওনার কাজটার ভিত্তিতেই আজকের সব ডকুমেন্টারী তৈরী হয়।  ...